সাশ্রয়ী মূল্যে সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জাতিসংঘের সদর দফতরে সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন। এ সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনকে জনসাধারণের সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করার জন্য মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব সাম্প্রতিক জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতা সম্পর্কে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি জাতিসংঘের কার্যক্রমে বিশেষত শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন দ্বিতীয় মেয়াদে পুনরায় নিয়োগের জন্য মহাসচিবকে অভিনন্দন জানান এবং তার প্রথম মেয়াদে জাতিসংঘের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে অব্যাহত মনোযোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় মহাসচিবের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রকাশ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরেও অনেক প্রভাবশালী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়িয়েছে, যা হতাশাজনক। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতা উল্লেখ করে মহাসচিব বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্ব বাংলাদেশের উদারতা ভুলে যাবে না।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহাসচিবকে ভাসানচরের সুবিধাগুলি সম্পর্কেও অবহিত ক সাশ্রয়ী মূল্যে সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জাতিসংঘের সদর দফতরে সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন। এ সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনকে জনসাধারণের সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করার জন্য মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব সাম্প্রতিক জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতা সম্পর্কে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি জাতিসংঘের কার্যক্রমে বিশেষত শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন দ্বিতীয় মেয়াদে পুনরায় নিয়োগের জন্য মহাসচিবকে অভিনন্দন জানান এবং তার প্রথম মেয়াদে জাতিসংঘের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে অব্যাহত মনোযোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় মহাসচিবের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন।
সাশ্রয়ী মূল্যে সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জাতিসংঘের সদর দফতরে সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন। এ সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনকে জনসাধারণের সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করার জন্য মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব সাম্প্রতিক জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতা সম্পর্কে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি জাতিসংঘের কার্যক্রমে বিশেষত শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন দ্বিতীয় মেয়াদে পুনরায় নিয়োগের জন্য মহাসচিবকে অভিনন্দন জানান এবং তার প্রথম মেয়াদে জাতিসংঘের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে অব্যাহত মনোযোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় মহাসচিবের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রকাশ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরেও অনেক প্রভাবশালী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়িয়েছে, যা হতাশাজনক। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতা উল্লেখ করে মহাসচিব বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্ব বাংলাদেশের উদারতা ভুলে যাবে না।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহাসচিবকে ভাসানচরের সুবিধাগুলি সম্পর্কেও অবহিত করেন এবং সেখানে জাতিসংঘের কার্যক্রমের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে।
তিনি এসডিজির গ্রাজুয়েশন দেশগুলোর জন্য অব্যাহত সহায়তা ব্যবস্থা গ্রহণেরও আহ্বান জানান।
বৈঠকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন। সাশ্রয়ী মূল্যে সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) জাতিসংঘের সদর দফতরে সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন। এ সময় তিনি এ আহ্বান জানান।
কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনকে জনসাধারণের সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করার জন্য মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব সাম্প্রতিক জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে ভ্যাকসিন তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সক্ষমতা সম্পর্কে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি জাতিসংঘের কার্যক্রমে বিশেষত শান্তিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন দ্বিতীয় মেয়াদে পুনরায় নিয়োগের জন্য মহাসচিবকে অভিনন্দন জানান এবং তার প্রথম মেয়াদে জাতিসংঘের নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে অব্যাহত মনোযোগের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় মহাসচিবের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ এখন আগের চেয়ে বেশি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রকাশ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরেও অনেক প্রভাবশালী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়িয়েছে, যা হতাশাজনক। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতা উল্লেখ করে মহাসচিব বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্ব বাংলাদেশের উদারতা ভুলে যাবে না।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহাসচিবকে ভাসানচরের সুবিধাগুলি সম্পর্কেও অবহিত করেন এবং সেখানে জাতিসংঘের কার্যক্রমের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে।
তিনি এসডিজির গ্রাজুয়েশন দেশগুলোর জন্য অব্যাহত সহায়তা ব্যবস্থা গ্রহণেরও আহ্বান জানান।
বৈঠকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, প্রকাশ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরেও অনেক প্রভাবশালী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে তাদের অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়িয়েছে, যা হতাশাজনক। রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতা উল্লেখ করে মহাসচিব বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেওয়ায় বিশ্ব বাংলাদেশের উদারতা ভুলে যাবে না।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহাসচিবকে ভাসানচরের সুবিধাগুলি সম্পর্কেও অবহিত করেন এবং সেখানে জাতিসংঘের কার্যক্রমের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে।
তিনি এসডিজির গ্রাজুয়েশন দেশগুলোর জন্য অব্যাহত সহায়তা ব্যবস্থা গ্রহণেরও আহ্বান জানান।
বৈঠকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।রেন এবং সেখানে জাতিসংঘের কার্যক্রমের গুরুত্বের উপর জোর দেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে।
তিনি এসডিজির গ্রাজুয়েশন দেশগুলোর জন্য অব্যাহত সহায়তা ব্যবস্থা গ্রহণেরও আহ্বান জানান।
বৈঠকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।