পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করে পুলিশ।
এ সময় তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক কামাল হোসেন।
অন্যদিকে নাসির-অমির আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন।
দু’পক্ষের শুনানি শেষে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহজাদী তাহমীদা।
গত ১৪ জুন সাভার থানায় মামলাটি করেন পরিমণি।
এরপর উত্তরা থেকে নাসির-অমিসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। ওই অভিযানে অমির বাসা থেকে এক হাজার পিস ইয়াবা, বিদেশি মদ ও বিয়ার জব্দ করা হয়। ডিবি গুলশান জোনের উপপরিদর্শক মানিক কুমার সিকদার বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আরেকটি মামলা করেন।
ওই মামলার রিমান্ড শেষে বুধবার (২৩ জুন) আদালতে হাজির করা হয় আসামিদের। তারপর পরীমণির মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে নাসির-অমির ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব হাসান।