যুক্তরাষ্ট্র ও চীন থেকে এলো ২৪ লাখ টিকা যুক্তরাষ্ট্র ও চীন থেকে এলো ২৪ লাখ টিকা – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৫ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

যুক্তরাষ্ট্র ও চীন থেকে এলো ২৪ লাখ টিকা

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | শনিবার, ৩ জুলাই, ২০২১
  • ১৫০ পাঠক
দেশে এসে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন থেকে পাঠানো করোনার ২৪ লাখ ডোজ টিকা।

এর মধ্যে কোভ্যাক্সের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে মডার্নার ১৩ লাখ এবং চীনের সিনোফার্মের কাছ থেকে ১ লাখ ডোজও টিকা।
শুক্রবার (২ জুলাই) রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসব টিকা এসে পৌঁছায়।
রাত সাড়ে ১১টার দিকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে প্রথমে এসে পৌঁছায় মডার্নার টিকা।
বিমানবন্দরে এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পররাষ্ট্র ও স্বাস্থ্য সচিব ও বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত উপস্থিত ছিলেন।
পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আনন্দের সঙ্গে বলছি, আমরা ১৩ লাখ টিকা (মডার্নার) গ্রহণ করলাম। আরও ১২ লাখ ডোজ টিকা সকালে (শনিবার) এসে পৌঁছবে।’
পরে বিমানবন্দরে পৌঁছায় সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ টিকা।
সংশ্নিষ্টরা জানান, শনিবার দ্বিতীয় চালানে চীনের সিনোফার্মের টিকার আরও ৯ লাখ ডোজ আসবে। সব মিলিয়ে দু’দিনে মোট ৪৫ লাখ ডোজ টিকা পাওয়া যাবে।
টিকার সংকটে দেশে গণটিকাদান কর্মসূচিতে ছন্দপতনের কথা তুলে ধরে জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমরা জোরেশোরে শুরুর পরও কাঙ্ক্ষিত টিকা না পাওয়ায় তা ধরে রাখতে পারিনি। আশা করছি টিকার আর কোনো অভাব হবে না। আমরা বিভিন্ন রাষ্ট্রের কাছ থেকে পাচ্ছি, আগামীতে আরও পাব। ডিসেম্বরের মধ্যে ১০ কোটি টিকা আসবে।’
সম্প্রতি কোভ্যাক্সের আওতায় ফাইজারের এক লাখের বেশি টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। চীন সরকারও উপহার হিসেবে দিয়েছে সিনোফার্মের ১১ লাখ ডোজ টিকা। এগুলোর মাধ্যমে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া আবার শুরু হয়েছে।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে চুক্তি অনুযায়ী টিকা না পাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছিল বাংলাদেশ।
জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রতি মাসে সেরামের ৫০ লাখ ডোজ করে মোট তিন কোটি টিকা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি।
জানুয়ারিতে প্রথম চালানে ৫০ লাখ এবং ফেব্রুয়ারিতে দ্বিতীয় চালানে ২০ লাখ ডোজ টিকা আসে সেখান থেকে। আর ভারত সরকারের কাছ থেকে উপহার হিসেবে ৩৩ লাখ ডোজ টিকা পায় বাংলাদেশ।
গত মার্চে টিকা রপ্তানি স্থগিত করে ভারত সরকার। এর পরই চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে টিকা কেনার বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বাংলাদেশ। এরই অংশ হিসেবে চীনের সিনোফার্মের টিকা এলো।
স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্র জানায়, চীনের সিনোফার্মের টিকার দেড় কোটি ডোজ কিনতে চুক্তি হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০ লাখ করে আগামী তিন মাসের মধ্যে দেড় কোটি ডোজ টিকা আসবে। একই সঙ্গে রাশিয়ার সঙ্গে টিকা কেনার বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
এ ছাড়া টিকার বৈশ্বিক জোট কোভ্যাক্সের আওতায় চলতি বছরের মধ্যে আরও সাড়ে ছয় কোটি ডোজ টিকা পাওয়া যাবে। সব মিলিয়ে টিকা নিয়ে বাংলাদেশ যে সংকটে পড়েছিল তা অনেকটাই কেটে গেছে।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD