কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজের ব্যাপারে সাধারণ মানুষ জানে না: জিএম কাদের কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজের ব্যাপারে সাধারণ মানুষ জানে না: জিএম কাদের – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:২৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজের ব্যাপারে সাধারণ মানুষ জানে না: জিএম কাদের

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ৯ জুলাই, ২০২১
  • ২১৭ পাঠক
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনাভারাসের টিকা কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ যারা পাননি তাদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ জানে না।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃবিতে তিনি এ কথা বলেন।

বিরোধী দলীয় উপনেতা বলেন, করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে এখন সারা দেশই করোনার হটস্পট হয়ে উঠেছে। প্রতিদিনই করোনা আক্রান্তের সাথে ভয়াবহ ভাবে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা।

তিনি বলেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড এক কোটি তিন লাখ ডোজ পেয়ে প্রায় ৪৫ লাখ মানুষকে দেওয়া হয়েছে। ১৪ লাখ ৪০ হাজার জন দ্বিতীয় ডোজ পায়নি। যারা দ্বিতীয় ডোজ পায়নি তাদের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষ জানে না।

জিএম কাদের বলেন, বিশেষজ্ঞদের মতে কমপক্ষে দেশের ৮০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে পারলেই করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। সে অনুযায়ী ১৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত টিকার আওতায় এসেছে শতকরা হিসাবে মাত্র ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ।

তিনি আরও বলেন, সরকারি সূত্র অনুযায়ী বর্তমানে বিভিন্ন সোর্স থেকে প্রাপ্ত টিকার মজুদ মাত্র ৫৭ লাখ, যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। আবার সরকারি ভাবে বলা হয়েছে প্রতি মাসে ২৫ লাখ মানুষকে টিকা দেয়া হবে, যাতে প্রয়োজনীয় জনগোষ্ঠীকে টিকা দিতে এক ডোজ করে ৪ থেকে ৫ বছর সময় লেগে যাবে এবং দুই ডোজ করে দিতে গেলে এর প্রায় দ্বিগুন সময় লাগবে। সেটাও সম্ভব হবে যদি সময় মত বাকী টিকা পাওয়া যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলছে, করোনার টিকা নিলে আক্রান্তের হার যেমন কমে তেমনি ভাবে কমে যায় আক্রান্তদের মৃত্যু ঝুঁকি।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আশংকা প্রকাশ করে বলেন, যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তাতে এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে করোনা দেশকে কোন অবর্ননীয় ভয়াবহতার দিকে নিয়ে যাবে সে বিষয়ে দেশবাসী উদ্বিগ্ন। মহামারি করোনার হাত থেকে দেশের মানুষকে বাঁচাতে দ্রুততার সাথে গণটিকা কর্মসূচি আরো জোরালো করতে হবে।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

টাঙ্গাইলে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের আটজন নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। ডেভিল হান্ট অপারেশনের অংশ হিসেবে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকদের জেলার বিভিন্ন থানায় আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলাগুলোতে আসামি দেখিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আটক আওয়ামী লীগ নেতাদের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। জানা গেছে, বাসাইল থানা ও মির্জাপুর থানা পুলিশের সমন্বয়ে বাসাইল এসআরপাড়া এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জুকে তার নিজ বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ। রঞ্জু বাসাইল পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। দেলদুয়ার উপজেলার এলাসিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও এলাসিন ইউপি চেয়ারম্যান মানিক রতন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার তারিকুল ইসলাম সেন্টু এবং দেলদুয়ার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শরীফ হোসেনকে আটক করে। গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ও ঝাওয়াইল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ সমর্থক অমল চন্দ্র বসাক। মির্জাপুর উপজেলার লতিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ও সার ব্যবসায়ী আব্দুল করিম মিয়াকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া ঘাটাইলে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের একজন নেতাকে আটক করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন থানায় আরো ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বাসাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জালাল উদ্দিন বলেন, দুই থানার যৌথ অভিযানে রঞ্জুকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে মির্জাপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শোয়েব আহম্মেদ জানান, অভিযানে আওয়ামী লীগের তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অভিযানে জেলায় ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD