হুয়াওয়ে বিনিয়োগ করবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিকাশে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার হুয়াওয়ে বিনিয়োগ করবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিকাশে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

হুয়াওয়ে বিনিয়োগ করবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিকাশে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১
  • ৩৮৮ পাঠক
সম্প্রতি, অনুষ্ঠিত ‘টেক অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি এভরিওয়ান’স ইনক্লুডেড’ শীর্ষক এক ফোরামে, হুয়াওয়ে ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রাম ২.০’ -এর ঘোষণা দিয়েছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে, ডিজিটাল ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশে প্রতিষ্ঠানটি আগামী পাঁচ বছরে ১৫ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে, যা ত্রিশ লাখেরও বেশি মানুষের উপকারে আসবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

চীনের শেনঝেনে অনুষ্ঠিত এই ফোরামটি যৌথভাবে আয়োজন করে হুয়াওয়ে এবং ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)। হুয়াওয়ে, আইইউসিএন, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম, কার্বন ডিসক্লোজার প্রজেক্ট (সিডিপি), গ্লোবাল এনাবলিং সাসটেইনেবিলিটি ইনিশিয়েটিভ (জিইএসআই) এবং সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের (এসআইআইএ) প্রতিনিধিগণ এতে অংশ নেন এবং টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধব বিশ্ব গড়ে তুলতে প্রযুক্তির ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।
এই ফোরামের সাথে মিল রেখে, হুয়াওয়ে এশিয়া প্যাসিফিক এ অঞ্চলের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং টেকসই উন্নয়নকে কেন্দ্র করে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য ভার্চুয়াল  গোলটেবিলের আয়োজন করে। হুয়াওয়ে এশিয়া প্যাসিফিকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জে চেন ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ সহ একাধিক কর্মসূচির মাধ্যমে এই অঞ্চলে আগামী পাঁচ বছরে ৪০ হাজারেরও বেশি আইসিটি বিষয়ে মেধাবী তরুণদের তৈরি করার ক্ষেত্রে হুয়াওয়ের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।
জে চেন জানিয়েছেন , “ডিজিটাল অর্থনীতিতে, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ডিজিটাল বিষয়ে তরুণ প্রতিভা ক্রমশই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। টেকসই এবং সুষ্ঠু বিকাশের সুযোগ তৈরির জন্য সবাই যাতে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক। বৈশ্বিক মহামারির কারণে আমরা কর্মসূচিটি অনলাইনে আয়োজন করবো এবং একে আগের তুলনায় আরও অনেক বেশি শিক্ষার্থীর জন্য উন্মুক্ত করা হবে”।
ইউনিসেফ এবং আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) ২০২০ সালের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ২৫ বছর বা তার চেয়ে কম বয়সী প্রায় ২২০ কোটি মানুষের বাড়িতে এখনও ইন্টারনেট সংযোগ নেই। পরিস্থিতির উন্নয়নে, যেসব দেশে হুয়াওয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেসব দেশে ডিজিটাল ক্ষেত্রে তরুণ প্রতিভা বিকাশে সহায়তা করতে হুয়াওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ২০০৮ সালে, বৃত্তি, প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিযোগিতা এবং ডিজিটাল দক্ষতা প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হুয়াওয়ে এর প্রতিভা বিকাশের কর্মসূচিগুলো পরিচালনা শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠানটি এসব কর্মসূচিতে ১৫ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। এ সময় থেকে হুয়াওয়ে দেড় শতাধিক দেশের ১৫ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষকে উপকৃত করেছে।
দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে এবং ডিজিটাল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের উৎসাহদানে একইভাবে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে শুরু করা হয় ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ কর্মসূচিটি। দেশে এখন পর্যন্ত এই কর্মসূচিতে প্রায় ৬ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন।
এছাড়াও, শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে, বৈশ্বিক মহামারি চলাকালীন দূরবর্তী শিক্ষা পদ্ধতিতে সহায়তা করতে হুয়াওয়ে রাজধানীর টিএন্ডটি হাই স্কুল এবং সারাদেশে এর সকল শাখাসমুহে ডিজিটাল সমাধান প্রদানে স্থানীয় অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম বিজয় ডিজিটালের সাথে অংশীদারিত্ব করে। দেশে প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য প্রতিভা বিকাশ কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আইসিটি কম্পিটিশন, আইসিটি একাডেমি এবং বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি সংস্থা ও এজেন্সির সহযোগিতায় ডিজিটাল ট্রেনিং বাস। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অসংখ্য তরুণ শিক্ষার্থী উপকৃত হয়েছে।
এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে অন্তর্ভুক্তিমূলক ট্যালেন্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে দৃঢ়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ২০১৯ সাল থেকে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ায় হুয়াওয়ে আসিয়ান একাডেমি চালু হয়েছে এবং ডিজিটাল ভবিষ্যতের প্রস্তুতিস্বরূপ এক লাখেরও বেশি মেধাবী শিক্ষার্থীকে প্রস্তুত করেছে। হুয়াওয়ে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের প্রায় ২শ’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে একসাথে কাজ করেছে।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD