যে কারণে ডিভোর্স হলো আমির খানের! যে কারণে ডিভোর্স হলো আমির খানের! – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৯ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

যে কারণে ডিভোর্স হলো আমির খানের!

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১
  • ১৯৯ পাঠক

চলতি মাসে বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে সুপারস্টার আমির খান ও প্রযোজক কিরণ রাওয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ। এক যৌথ বিবৃতি দিয়ে তারা ১৫ বছরের সংসার ভাঙার কথা সবাইকে জানিয়েছেন।

এদিকে, ঠিক কী কারণে আমির-কিরণের ডিভোর্স হয়েছে, তা স্পট করেননি তারা কেউই। তবে দুই সপ্তাহ পর হুট করেই সামনে এলো তাদের বিচ্ছেদের কারণ! ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম তাদের ডিভোর্সের আসল কারণ প্রকাশ্যে এনেছে বলে দাবি করছে।

ফ্রি প্রেস জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকেই নাকি আমির-কিরণ আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেছিলেন। তাদের মধ্যে কোনো বিদ্বেষ না থাকলেও, অনুভূতি নাকি হারিয়ে গিয়েছিল! সম্পর্কটা ছিল শুধুই বন্ধুত্বের! তখনই তারা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

প্রতিবেদনটিতে আমিরের সহশিল্পী ফাতিমা সানা শেখের কথাও বলা হয়েছে। সূত্রের মতে, ফতিমার সঙ্গে আমিরের সম্পর্কের খবর সত্য! আর তাই একে-অপরের প্রতি ঘৃণা নিয়ে বা অবিশ্বাস নিয়ে না থেকে, আলাদা থাকার কথা ভাবতে শুরু করেন আমির-কিরণ! তবে ডিভোর্স হলেও তারা দু’জন পরিবারের মতো থাকবেন বলে জানিয়েছেন আমির। কিরণকে সঙ্গে নিয়ে লাইভে এসে তা জানান তিনি!

এর আগে যৌথ বিবৃতিতে আমির-কিরণ বলেন, ‘এই ১৫ বছরের সুন্দর সফরে আমরা প্রচুর আনন্দ, উচ্ছ্বাস, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। ভরসা, ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধার মধ্য দিয়ে আমাদের সম্পর্ক বিকশিত হয়েছে। এবার আমরা জীবনের নতুন একটা অধ্যায় শুরু করতে চলেছি। কিন্তু স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নয়, আমাদের সন্তানের মা-বাবা এবং পরিবারের সদস্য হিসেবে।’

আমির-কিরণ আরও জানান, তারা আলাদা থাকলেও একমাত্র ছেলে আজাদের প্রতি কর্তব্য পালন করবেন দু’জনেই। তাদের এই বিচ্ছেদের প্রভাব পেশাগত কাজের কোনো ক্ষতি করবে না।

২০০২ সালে প্রথম পক্ষের স্ত্রী রিনা দত্তের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ‘লগন’ সিনেমার সেটে কিরণের সঙ্গে আমিরের প্রথম পরিচয় হয়। দীর্ঘদিন ‘লিভ ইন রিলেশন’ থেকে ২০০৫ সালে তারা বিয়ে করেন। সারোগেসির মাধ্যমে ২০১১ সালে জন্ম নেয় তাদের একমাত্র পুত্র সন্তান আজাদ।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD