টি-টোয়েন্টিতে দেশের ক্রিকেটের উন্নতির জন্য বিপিএল চালু করা হলেও এই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে সামান্যই। বাণিজ্যিক দিক থেকে সাফল্য যেটুকু এসেছে, মাঠের ক্রিকেটে, বিশেষ করে নতুন প্রতিভা তুলে আনায় সেই সাফল্য বিপিএলের এখনও উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু নেই।
বিপিএলের বেশির ভাগ আসরেই একাদশে ৪ জন কিংবা ৫ জন বিদেশি খেলানোর নিয়ম রাখা হয়। এরপর দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকেন। নবীনদের খেলার কিংবা খেললেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ থাকে কম। এবার একাদশে রাখা যাবে সর্বোচ্চ ৩ জন বিদেশি ক্রিকেটার।
ফরচুন বরিশাল দলের জার্সি উন্মোচন অনুষ্ঠানে মঙ্গলবার রাতে সাকিব বললেন, এবারের সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের প্রকাশ করতে পারবেন তরুণরা।
“দেশের ক্রিকেটারদের জন্য বড় একটা সুযোগ, বড় একটা মঞ্চ নিজেদের মেলা ধরার ও পারফরম্যান্স দেখিয়ে জাতীয় দলে আসার। আমি বিশ্বাস করি, এখান থেকে ২ কিংবা ৩ জন নতুন ক্রিকেটার পাব, যারা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অন্তত জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবে।”
“নতুন ক্রিকেটারদের পারফর্ম করে জাতীয় দলের আসার জন্য ভালো একটি প্ল্যাটফর্ম এটি, যেখানে তারা পারফর্ম করে জাতীয় দলে আসতে পারে বা না আসলেও অন্তত এমন একটি পর্যায়ে নিতে পারে, যেখান থেকে জাতীয় দলে আসার মতো অবস্থায় যেতে পারে।”