সকল নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় টাঙ্গাইলের বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। বাসাইল উপজেলার বাসাইল দক্ষিণ পাড়া-বালিনা সড়কের একটি অংশ পানি তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে। এর ফলে বন্যার পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় রোববার সকালে যমুনা নদীর পানি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ঝিনাই নদীর পানি জোকারচর পয়েন্টে ১৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার সামন্য নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির পাশাপাশী বিভিন্নস্থানে নদী ভাঙনও অব্যাহত আছে। এদিকে, সকল নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধির কারণে ভয়াবহ বন্যার আশংকা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে৷ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নতুন নতুন নিমাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু কিছু এলাকায় নদী ভাঙনও দেখা দিয়েছে। যেসব জায়গায় কাজ করা প্রয়োজন তা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান৷ সকল নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় টাঙ্গাইলের বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। বাসাইল উপজেলার বাসাইল দক্ষিণ পাড়া-বালিনা সড়কের একটি অংশ পানি তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে। এর ফলে বন্যার পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় রোববার সকালে যমুনা নদীর পানি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ঝিনাই নদীর পানি জোকারচর পয়েন্টে ১৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার সামন্য নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির পাশাপাশী বিভিন্নস্থানে নদী ভাঙনও অব্যাহত আছে। এদিকে, সকল নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধির কারণে ভয়াবহ বন্যার আশংকা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে৷ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নতুন নতুন নিমাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু কিছু এলাকায় নদী ভাঙনও দেখা দিয়েছে। যেসব জায়গায় কাজ করা প্রয়োজন তা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান৷ – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০১:৫২ পূর্বাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

সকল নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় টাঙ্গাইলের বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে। বাসাইল উপজেলার বাসাইল দক্ষিণ পাড়া-বালিনা সড়কের একটি অংশ পানি তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে। এর ফলে বন্যার পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘন্টায় রোববার সকালে যমুনা নদীর পানি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ী পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ঝিনাই নদীর পানি জোকারচর পয়েন্টে ১৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ২২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার সামন্য নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির পাশাপাশী বিভিন্নস্থানে নদী ভাঙনও অব্যাহত আছে। এদিকে, সকল নদীতে অব্যাহত পানি বৃদ্ধির কারণে ভয়াবহ বন্যার আশংকা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তবে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে৷ বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নতুন নতুন নিমাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। এর মধ্যে কিছু কিছু এলাকায় নদী ভাঙনও দেখা দিয়েছে। যেসব জায়গায় কাজ করা প্রয়োজন তা করা হচ্ছে বলে তিনি জানান৷

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২
  • ৮০ পাঠক

কুয়েত প্রবাসী মেয়ের জামাই লাভলুকে বিমানবন্দর থেকে আনতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন আবুল কাসেম (৬৫), তার নাতনি ফারহানা (৮) ও মাইক্রোবাস চালক বিল্লাল (৪৫)। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রবাসী লাভলুসহ আরও তিনজন।

রোববার (১৯ জুন) সকাল ৮টার দিকে ঢাকার নবাবগঞ্জ এলাকায় মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, চালকসহ মাইক্রোবাসে মোট ছয় জন ছিলেন। এদের মধ্যে ঘটনাস্থলেই দুই জনের মৃত্যু হয়। বাকি চার জনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসলে সকাল সাড়ে ৯টায় চিকিৎসক মাইক্রোবাস চালক বিল্লালকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত কাশেমের ভাই কাউসার জানান, আমার ভাতিজা লাভলু কুয়েত থেকে আজ ভোরে বাংলাদেশে আসে। বিমানবন্দর থেকে তাকে নিয়ে দোহার ফেরার পথে নবাবগঞ্জ প্যারাগন হাসপাতাল এলাকায় পৌঁছালে মাইক্রোবাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিদ্যুতের পিলারের সঙ্গে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই আমার বড় ভাই কাশেম ও ফারজানা মারা যায়।
খবর পেয়ে বাকিদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে আসলে চিকিৎসক চালক বিল্লালকেও মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালে লাভলু, রেখা ও শিশু ফাহিমা চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে ফাহিমার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নবাবগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় চার জনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছিল। এদের মধ্যে বিল্লাল নামে একজন মারা গেছেন। বাকিদের চিকিৎসা চলছে। ফাহিমা নামে এক শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD