প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৮ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭ পাঠক

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টনি বার্ক।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তারা এ সাক্ষাৎ করেন।

 

সফররত মন্ত্রী, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ সফর করা সবচেয়ে হাই প্রোফাইল অস্ট্রেলিয়ান কর্মকর্তা। আজকের বৈঠকে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে তাদের ভিসা কেন্দ্র ঢাকায় ফিরিয়ে আনার এবং বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অনিয়মিত অভিবাসন রোধে তাদের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন।

অধ্যাপক ইউনূস দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশ সফর করার জন্য এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করার জন্য মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

টনি বার্ক জানান, তার নির্বাচনী এলাকায় বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি প্রবাসীর বাড়ি এবং তিনি খুব আগ্রহের সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং স্বৈরাচারী শাসনের পতনের পরে বাংলাদেশে যে উদযাপন হয়েছে তা প্রত্যক্ষ করেছেন।

তিনি বিপ্লব পরবর্তী প্রত্যাশা সম্পর্কে বলতে গিয়ে ‌‘অনেক আশাবাদ এবং প্রত্যাশা’র কথা উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক ইউনূস স্বীকার করেন যে, দেশ পুনর্গঠনের কাজটি বড়। কারণ স্বৈরাচারী শাসন সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে এবং অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘চ্যালেঞ্জগুলো বড়। প্রত্যাশার সাথে মোকাবিলা করা সবচেয়ে কঠিন কাজ। কিন্তু মানুষ ধৈর্যশীল। আমাদের আবার কাঠামো তৈরি করতে হবে। ’

টনি বার্ক বাংলাদেশ থেকে অনিয়মিত অভিবাসনের বিষয়ে বলেছেন, তার সরকার এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করতে চায়।

অধ্যাপক ইউনূস অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রীকে অভিবাসীদের নিয়মিত করার এবং বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত অভিবাসন বাড়ানোর আহ্বান জানান।

আলোচনায় বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনসহ সমৃদ্ধ ইতিহাসও উঠে আসে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, এই আন্দোলন থেকেই আমাদের স্বাধীনতার বীজ এসেছে।

প্রধান উপদেষ্টা ‘জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের নিমিত্তে’ গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিশন, যেটি স্বৈরচারী সরকার আমলে সংঘটিত জোরপূর্বক গুমের ঘটনাগুলো তদন্ত করছে, এবং অন্য সংস্কার কমিশনের কাজ নিয়ে আলোচনা করেন।

অধ্যাপক ইউনূস বাংলাদেশে গত জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকার দেয়ালে শিক্ষার্থীদের আঁকা বর্ণিল গ্রাফিতি চিত্রের একটি সংকলন ‘দ্য আর্ট অফ ট্রায়াম্ফ’ টনি বার্ককে উপহার দেন।

অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই উপহারের প্রশংসা করেন এবং সশরীরে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে এসব আর্টওয়ার্ক দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেন।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD