বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগে রেলের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগে রেলের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩১ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগে রেলের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩৬ পাঠক

ট্রেনে বিনা টিকিটের যাত্রীদের কাছ থেকে ভাড়া আদায়ের নামে বাড়তি টাকা নেওয়ায় পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) আনোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

 

 

এর আগে বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পাবনার ঢালারচরগামী ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেনে এ ঘটনা ঘটে।

বরখাস্তকৃতরা হলেন- ট্রেন পরিচালক (গার্ড) জাকারিয়া সোহাগ ও টিকিট পর্যবেক্ষক (টিটিই) নয়ন ইসলাম।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রহনপুর স্টেশন থেকে বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে পাবনার ঢালারচরে উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে ঢালারচর এক্সপ্রেস। এসময় ওই ট্রেনে দায়িত্বরত টিটিই নয়ন ইসলাম ও ট্রেন পরিচালক জাকারিয়া সোহাগ বিনা টিকিটের যাত্রীদের কাছে বাড়তি টাকা নিয়ে টিকিট দেননি।

পরে রাজশাহী স্টেশন থেকে ট্রেনে থাকা কয়েকজন ছাত্রের কাছে যাত্রীরা অভিযোগ করেন। ছাত্রদের তোপের মুখে দায়িত্বরত টিটিই ও গার্ড বিষয়টি বিষয়টি স্বীকার করে ছাত্রদের কাছে ক্ষমা চান। পরে ছাত্ররা রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানালে কর্তৃপক্ষ তাদের দুজনকে সাময়িক বরখাস্ত করে।

গত ৮ সেপ্টেম্বর এমন আরেক ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের তোপের মুখে পড়ে বরখাস্ত হয়েছিলেন জাকারিয়া সোহাগসহ রেলের আরও দুজন কর্মচারী। পরে তদন্তে নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় চাকরিতে বহাল হন সোহাগ। তবে এক মাস পর আবার সাময়িক বরখাস্ত হলেন ট্রেন পরিচালক সোহাগ।

অভিযুক্ত টিটিই নয়ন ইসলাম বলেন, ঘটনাটি যেভাবে শুনেছেন, সে রকম নয়। বিনা টিকিটের যাত্রীদের রুট অনুযায়ী দুই-তিনজনের ভাড়ার টাকা একসঙ্গে করে একটি স্ট্যান্ডিং টিকিট দেওয়া হয়। ফলে টিকিটটি একজনের হাতে থাকে। আর যাদের হাতে থাকে না, তাদেরই ওই ছাত্ররা নিয়ে এসে আমাদের নানা জিজ্ঞাসাবাদ করে, ভিডিও করে। একপর্যায়ে তাদের তোপের মুখে পড়ে বাড়তি টাকা আদায় করেছি বলে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলাম।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফি নূর মুহাম্মদ বাংলানিউজকে জানান, আমি এখন ঢাকায় আছি। বরখাস্তের বিষয়টি শুনেছি। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ ও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন একটি বহু-বছর মেয়াদী লিজিং সম্প্রসারণ চুক্তি সই করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, দেশজুড়ে ডিজিটাল সংযোগের উন্নয়নে প্রতিষ্ঠান দুটির কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করা হবে। গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এই অংশীদারিত্ব ইডটকোর দেশব্যাপী সংযোগ উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে, এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে। সম্প্রতি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উভয় পক্ষ এই অংশীদারিত্ব সম্প্রসারণ চুক্তি সই করে। অনুষ্ঠানে দেশের সামগ্রিক অগ্রগতিতে টেলিযোগাযোগ খাতের সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। উন্নত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোর স্থাপন নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করবে এবং দেশের ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। একইসঙ্গে, এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নতুন উদ্ভাবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে। গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, আমাদের গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল চাহিদা পূরণে নিরবচ্ছিন্ন ও নির্ভরযোগ্য সংযোগ নিশ্চিত করার প্রতি গ্রামীণফোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্ভাবনী ও উন্নত অবকাঠামো সমাধানের মাধ্যমে এই চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের যৌথ প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ইডটকোর সঙ্গে আমাদের এই দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্ব। নেটওয়ার্কের সক্ষমতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে আমরা একত্রে কাজ করছি। একই সঙ্গে, আমরা ডিজিটালভাবে সক্ষম একটি জাতি গঠনে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক একমত প্রকাশ করে বলেন, ইডটকোতে আমাদের লক্ষ্য হলো, নির্ভরযোগ্য এবং উন্নত সংযোগ সেবা প্রদান করে নেটওয়ার্কের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে এই ব্যবস্থার আওতায় আনা। গ্রামীণফোনের সঙ্গে করা নতুন এই অংশীদারিত্ব আমাদের ফোরজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তুলতে এবং প্রত্যন্ত ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় ডিজিটাল সুবিধা নিশ্চিত করতে সক্ষম করবে। গ্রামীণফোনের লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের দক্ষতাকে মিলিয়ে, আমরা ডিজিটাল বৈষম্য দূর করতে এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে চাই। এই সম্প্রসারিত চুক্তি ইডটকোর কার্যক্রম পরিচালনার মান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং দেশের ক্রমবর্ধমান সংযোগ চাহিদা পূরণে টেকসই সমাধান প্রদানের সক্ষমতার উদাহরণ। গ্রামীণফোন ও ইডটকোর এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে টেলিকম খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে তুলে ধরে। উন্নত নেটওয়ার্ক সংযোগ দেশের ডিজিটাল লক্ষ্য পূরণ এবং লক্ষাধিক মানুষের জীবনমান উন্নত করতে সহায়ক হবে। সবাইকে নেটওয়ার্কের আওতায় এনে আরও সংযুক্ত এবং একটি প্রযুক্তিগতভাবে সক্ষম বাংলাদেশ গড়তে উভয় প্রতিষ্ঠানই অঙ্গীকারবদ্ধ।

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD