পিলখানার বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন পিলখানার বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
  3. wpapitest@config.com : wpapitest :
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

পিলখানার বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৯ পাঠক

রাজধানীর পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পেলেন দুই শতাধিক আসামি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া এ আদেশ দেন।

আসামিপক্ষে ফারুক আহাম্মদসহ কয়েকজন আইনজীবী জামিন আবেদনের শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

 

এই মামলার প্রসিকিউটর সরকার নুরে এরশাদ সিদ্দিকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আদালত বলেছেন যারা হত্যা মামলায় খালাস পেয়েছেন এবং এই মামলার সাক্ষীরা যাদের নাম বলেননি, তাদের জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এই সংখ্যাটা দুই শতাধিক হবে।

জানা যায়, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি)-এর বিদ্রোহী জওয়ানরা সংস্থাটির সদরদপ্তর রাজধানীর পিলখানায় নারকীয় তাণ্ডব চালায়। তাদের হাতে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন ব্যক্তি। এই বিদ্রোহের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আরেকটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়। দুই কমিটির প্রতিবেদনে বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার সেনা আইনে করার সুপারিশ করা হলেও উচ্চ আদালতের মতামতের পর সরকার প্রচলিত আইনেই এর বিচার করে।

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় দুটি ফৌজদারি মামলা করা হয়। এর একটি ছিল হত্যা মামলা আর অন্যটি বিস্ফোরক আইনের মামলা। খুনের মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর ২৭৮ জন খালাস পান। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর এই মামলায় হাইকোর্টের আপিলের রায়ও হয়ে যায়।

অপরদিকে বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামি রয়েছেন। মামলাটি হত্যা মামলার সঙ্গে বিচার কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। বিস্ফোরক মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করেনি। একপর্যায়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম একপ্রকার স্থগিত করে দেয় রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে মামলাটির বিচারকাজ শেষ হতে বিলম্ব হয়।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD