ওই ছবিতে দেখা যায় বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন ওই যুবকের সামনে। এই শফির নেতৃত্বে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেব হাওলাদারের ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
ওই সময় হামলাকারীরা চেয়ারম্যান আবদুল মোতালেবকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে। তাঁকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখান থেকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে তাঁকে জাতীয় অর্থপেডিক ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) নিয়ে যাওয়া হয়।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, যুবলীগ কর্মী শফি হাওলাদার স্থানীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ স ম ফিরোজের সমর্থিত সক্রিয় কর্মী। এ বিষয়ে শফি হাওলাদার বলেন,‘আমার জানা মতে এমন কাজ আজকে করিনি।’
আহত আবদুল মোতালেব হাওলাদারের ছেলে জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বগা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহামুদ হাসান বলেন, পুলিশের সামনে অস্ত্র নিয়ে মহরা দিয়ে আমার বাবাকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে হামলা চালানো হয়েছে। আমার বাবার ডান পা ভেঙে ফেলা হয়েছে, কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন,মহড়ার সময় অস্ত্রসহ শফি হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করলে হয়তো আমার বাবার এমন ক্ষতি হতো না।