এই গরমে ঠান্ডা আইসক্রিমের চেয়ে লোভনীয় খাবার কমই আছে। ছেলে বুড়ো সবাই এর ভক্ত। যাদের আইসক্রিমের নাম শুনলেই খেতে ইচ্ছে করে তাদের জন্য খুব সহজ রেসিপি। আসুন মজার একটি
গ্রীষ্মকালের গরমে অনেকেরই পিঠ, বুক, ঘাড়ের মতো অংশে ব্রণ বের হয়। এই সময় ঘামের রোমকূপের মুখ বন্ধ হয়ে যায়। এই কারণে অনেকের মুখে ও পিঠে ব্রণ হয়। এছাড়াও গরমে ত্বক
দীর্ঘদিনের অবহেলায় শরীরে জমা হয় বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান যা খাদ্যাভাসে পরিবর্তন, ওজন বেড়ে যাওয়া, অতিরিক্ত খাওয়া, মাথা ব্যথা, মুডসুইং ইত্যাদির অন্যতম কারণ। এসব থেকে বাঁচতে প্রথম ধাপটিই হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন।
মিরাজ আজকাল প্রায়ই ঘাড়ের ব্যথায় ভোগেন। চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি জানান, এটা সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিসের কারণে হয়েছে। মিরাজ ডাক্তারকে বলেন, সারাদিন অফিসের বাইরে তিনি কিছুই করেন না। তার এ রোগের কারণ
আবহাওয়া অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকায় যদি তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তাহলে তাকে বলে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড এই গরমে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাপমাত্রা হলে
চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি। কিন্তু জানেন
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে আজ বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। রোদের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে বাসায় ফিরে যদি বানানো যায় জিভে জল আনা পোড়া আমের শরবত, তাহলেতো কথাই নেই। এই গরমে পোড়া
এখন বাজারেজুড়ে রাজত্ব চালাচ্ছে লাল-সবুজ তরমুজ। গরমে শরীরের পানিশূন্যতা দূর করার ক্ষেত্রে ফলটির তুলনা হয় না। তবে অনেকেই তরমুজ খাওয়ার সময় এর দানা ফেলে দেয়। এই কাজটি কিন্তু মোটেও ঠিক
বাঙালির পাতে বাহারি ভর্তা, সঙ্গে কাঁচামরিচ আর পেঁয়াজ! ব্যস, পেটতো ভরবেই, একইসঙ্গে মনও জুড়াবে। পহেলা বৈশাখে বাংলা নববর্ষকে সাদরে বরণ করতে পান্তা-ইলিশ আর ভর্তা দিয়ে ভাত খাওয়ার চল সেই আদিকাল থেকেই।
ঈদ মানেই ভুরিভোজ খাওয়া-দাওয়া। আর যেকোনো উৎসবে ঘরে বসেই খুব সহজে বানাতে পারেন লাউয়ের কোপ্তা। কোপ্তা এমনিতেই সুস্বাদু একটি খাবার। প্রায় সব বাড়িতেই কোপ্তার কিছু না কিছু পদ রান্না করা