মহাকাশ যাত্রার অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরলেন বেজোস মহাকাশ যাত্রার অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরলেন বেজোস – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৭ পূর্বাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

মহাকাশ যাত্রার অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরলেন বেজোস

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | বৃহস্পতিবার, ২২ জুলাই, ২০২১
  • ১৮৩ পাঠক
মহাকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে পৃথিবীর বুকে নিরাপদে ফিরে এসেছেন অ্যামাজনের সাবেক প্রধান জেফ বেজোস। সবমিলিয়ে ১১ মিনিটের এ মহাকাশ যাত্রায় বেজোসের সঙ্গী হয়েছিলেন ভাই মার্ক বেজাস, ৮২ বছর বয়সী নারী ওয়েলি ফাঙ্ক এবং ১৮ বছর বয়সী অলিভার ডেমিয়েন।

মার্কিন নাগরিক নিল আর্মস্ট্রং ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদের মাটিতে প্রথমবারের মতো পা রেখেছিলেন। সেদিন নিল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্সের মতো মহাকাশের অজানা পথে ঘুরে আসার স্বপ্ন দেখেছিলেন গোটা বিশ্বের অনেকেই। এরপর পার হয়ে গেছে ৫২টি বছর, মহাকাশ সফর এখনও অধরা সাধারণের জন্য। কিন্তু তা হয়তো পাল্টে যেতে চলেছে সামনে। বেজোস নতুন স্বপ্নের দুয়ার উন্মোচন করেছেন। যেখানে সাধারণ মানুষও নির্দ্বিধায় ঘুরে আসতে পারবে মহাকাশ থেকে, নিতে পারবে ওজনহীনতার অভিজ্ঞতা।
বেজোস তিনটি নতুন রেকর্ড গড়েছেন এই ফ্লাইটের মধ্য দিয়ে। প্রথম রেকর্ডটি হলো সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালিত মহাকাশযানে করে মহাকাশের প্রান্ত ঘুরে এসেছেন তিনি। দ্বিতীয় রেকর্ডটি গড়েছেন আদতে বেজোসের সঙ্গে যাওয়া ফাঙ্ক, এখন অবধি মহাকাশে ঘুরে আসা সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ তিনি। অন্যদিকে, মহাকাশ ঘুরে আসা সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তিটিও বেজোসের-ই দলের, অলিভার ডেমিয়েন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, সাংবাদিকরা সামনাসামনি ব্লু অরজিনের উৎক্ষেপণ দেখেছেন। এ ছাড়াও ইউটিউব ও নিজস্ব ওয়েবকাস্টের মাধ্যমেও গোটা সফরটি বিশ্ববাসীকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছে ব্লু অরিজিন।
প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইট বলছে, নিজেদের মহাকাশযানের নাম নিউ শেপার্ড রেখেছেন তারা মহাকাশ ঘুরে আসা প্রথম মার্কিন নাগরিক অ্যালান শেপার্ডের নামে। আর, এবারই প্রথম ক্রু নিয়ে সাবঅরবিটাল মিশন সম্পন্ন করে এসেছে বেজোসের বাহন।
পশ্চিম টেক্সাস প্রত্যন্ত লঞ্চ সাইটে নিউ শেপার্ড ক্যাপসুলে নিজেদের যাত্রা শুরু করেন চার যাত্রী। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ১২ মিনিটে চালু হয় রকেটের ইঞ্জিন, মহাকাশের দিকে উঠে যায় রকেটটি। গিয়ে ঠেকে তিন লাখ ৫১ হাজার ২১০ ফিট বা প্রায় ১০৭ কিলোমিটার উচ্চতায়।
গমনপথের সর্বোচ্চ উচ্চতায় তিন মিনিটের জন্য ওজনহীনতার অভিজ্ঞতা নেন নিউ শেপার্ডের যাত্রীরা। সেখানে নিজ নিজ আসনের স্ট্র্যাপ খুলেও ভেসে বেড়ান তারা, স্বচক্ষে দেখে নেন পৃথিবী ও সৌরজগতের প্যানারমিক দৃশ্য।
এ সময় ফাঙ্ককে বলতে শোনা যায়, “ওহ ঈশ্বর, ওপরে তো অন্ধকার।” অন্যদিকে পৃথিবীতে ফেরার পর নিজ যোগাযোগ পরীক্ষার সময় বেজোস দিনটিকে তার “শ্রেষ্ঠতম দিন” হিসেবে আখ্যা দেন।

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD