ওমিক্রন ছড়িয়েছে বিশ্বের ৩০টি দেশে ওমিক্রন ছড়িয়েছে বিশ্বের ৩০টি দেশে – Sabuj Bangla Tv
  1. shahinit.mail@gmail.com : admin :
  2. khandakarshahin@gmail.com : সবুজ বাংলা টিভি : সবুজ বাংলা টিভি
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৬ পূর্বাহ্ন
নোটিশ-
বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন টিভি চ্যানেল সবুজবাংলা টিভি এর জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে...

ওমিক্রন ছড়িয়েছে বিশ্বের ৩০টি দেশে

সবুজ বাংলা টিভি
  • প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ১২০ পাঠক

দ্রুত গতিতে ছড়াচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকায় শনাক্ত করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন। এটি ভারতে শনাক্ত অতি সংক্রামক ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টকেও ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

দু’দিন আগেই ওমিক্রনের সংক্রমণ তালিকায় ছিল ১২টি দেশের নাম। শুক্রবার প্রকাশিত নতুন তালিকায় দেশের সংখ্যা বেড়ে কমপক্ষে ৩০টিতে দাঁড়িয়েছে। খবর: আনন্দবাজার
প্রতিবেশী ভারতে ইতোমধ্যে শনাক্ত হয়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি ইউরোপের অধিকাংশ দেশে ঢুকে পড়েছে করোনার বিপজ্জনক নতুন ভ্যারিয়েন্টটি।
ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল (ইসিডিসি) জানিয়েছে, যে গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রন, শিগগিরই ডেল্টাকে সরিয়ে এটিই বিশ্বে ‘ডমিন্যান্ট’ বা মূল সংক্রামক ভ্যারিয়েন্ট হয়ে উঠবে।
দক্ষিণ আফ্রিকা ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের বিষয়ে প্রথম বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডব্লিউএইচও) রিপোর্ট করেছিল ২৪ নভেম্বর। কিন্তু সাম্প্রতিক তদন্তে জানা যাচ্ছে, এর বহু আগেই বিভিন্ন দেশে ছড়াতে শুরু করেছিল ভ্যারিয়েন্টটি।
ইসিডিসি দাবি করেছে, আফ্রিকা মহাদেশের বতসোয়ানায় প্রথম ওমিক্রন চিহ্নিত হয়েছিল ১১ নভেম্বর।
দক্ষিণ আফ্রিকা স্পষ্ট করে জানাতে পারেনি, তাদের দেশে কবে প্রথম ধরা পড়ে ভ্যারিয়েন্টটি। নভেম্বরের শুরু থেকে তারা রোগীদের মধ্যে ভিন্ন উপসর্গ লক্ষ্য করে। করোনা পরীক্ষাতেও ভাইরাসের এস-জিনের অনুপস্থিতি চোখে পড়ে সে দেশের বিজ্ঞানীদের। এর পরে অনুসন্ধান চালিয়ে পাওয়া যায় নতুন ভ্যারিয়েন্ট।
এখনো ভ্যারিয়েন্টটির সংক্রমণ ও মারণ ক্ষমতা অজানা। তবে ভাইরাসটির ম্যাথামেটিকাল মডেলিং দেখে ইসিডিসি’র বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে গোটা ইউরোপের অর্ধেক করোনা সংক্রমণের জন্যই দায়ী হবে ওমিক্রন।
তারা মনে করছে, যত দ্রুত এটি ছড়াবে, তত তাড়াতাড়ি ডেল্টাকে সরিয়ে এটিই মূল সংক্রামক ভ্যারিয়েন্ট হয়ে উঠবে।
ইসিডিসি’র ডিরেক্টর অ্যান্ড্রিয়া অ্যামন বলেন, ‘এখনো অনেক কিছু অজানা। ফলে পরিস্থিতি যেকোনো মুহূর্তে বদলে যেতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘সংক্রমণের গতি যতটুকু কমানো সম্ভব, সে চেষ্টা করা হচ্ছে। টিকাদানের গতি বাড়ানো হচ্ছে। বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজও চালু রাখা হচ্ছে।’

আমাদের সংবাদটি শেয়ার করুন..

এ পাতার আরও খবর

Sabuj Bangla Tv © All rights reserved- 2011| Developed By

Theme Customized BY WooHostBD