ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুসতেম উমেরভ বলছেন, বর্তমানে যারা দেশটির সেনাবাহিনীতে কাজ করছেন, তারা ক্রমশ ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। কিন্তু রাশিয়ার আগ্রাসন এখনো চলছে।
ফলে সেনা বাহিনীকে বড় করার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে নতুন উদ্যমের প্রয়োজনে ২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সি যে সব ইউক্রেনীয় বিদেশে বসবাস করছেন, তাদের কাছে দেশে ফেরার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
ইউক্রেনের সেনা বাহিনীতে পাঁচ লাখ নতুন মুখ দরকার। প্রবাসীরা ফিরলে প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের লড়াইয়ে পাঠানো হতে পারে।
যারা বিদেশ থেকে আসবেন না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। খবর ডয়চে ভেলে।
যুদ্ধের শরুর দিকে বিদেশিরা রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে তাদের নাগরিকত্ব দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের উপ-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভহেন ইয়েনিন। তিনি বলেছিলেন, যারা রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চুক্তিতে সই করেছেন তারা সামরিক পাসপোর্ট পাবেন। তারপর তা রেসিডেন্স পারমিটে রূপান্তর করা হবে। ভবিষ্যতে তাদের কেউ যদি নাগরিকত্ব চান তা হলে আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে তা দেখা হবে।