ঢাকা ০২:৪৩ এএম, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনায় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

সবুজবাংলা টিভি ডটকম-
  • প্রকাশকাল ১০:১৪:৫৬ এএম, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ২২০ পাঠক
সবুজবাংলা টিভি এর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

খুলনার পাইকগাছায় বজ্রপাতে লাকি খাতুন (৪৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

নিহত লাকি লক্ষীখালী গ্রামের তোফাজ্জলের স্ত্রী।

এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আহতদের পাইকগাছা উপজেলা  হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার কেওড়াতলা মৌজায় একটি মাছের ঘেরে এ ঘটনা ঘটে।

পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কান্তি দাস বলেন, মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মর্গে পাঠানো হবে।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান জানায়, উপজেলার কেওড়াতলা মৌজায় শনিবার দুপুরে ভুট্টোর চিংড়ি ঘেরে চরজন ব্যক্তি শেওলা বাছােইয়ের কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু হয় এ সময় বজ্রপাত হলে লক্ষীখোলা গ্রামের লাকি খাতুন ঘটনাস্থলে মারা যান। ওড়াবুনিয়া গ্রামের মৃত হরিপদ মন্ডলের ছেলে সন্তোষ সানা ও তার স্ত্রী সুভদ্রা সানা এবং ওড়াবুনিয়া গ্রামের ফজিলা খাতুন আহত হয়। সন্তোষ ও ফজিলা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। সুভদ্রা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

খুলনায় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

প্রকাশকাল ১০:১৪:৫৬ এএম, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

খুলনার পাইকগাছায় বজ্রপাতে লাকি খাতুন (৪৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।

নিহত লাকি লক্ষীখালী গ্রামের তোফাজ্জলের স্ত্রী।

এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আহতদের পাইকগাছা উপজেলা  হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

 

শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার কেওড়াতলা মৌজায় একটি মাছের ঘেরে এ ঘটনা ঘটে।

পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কান্তি দাস বলেন, মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মর্গে পাঠানো হবে।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান জানায়, উপজেলার কেওড়াতলা মৌজায় শনিবার দুপুরে ভুট্টোর চিংড়ি ঘেরে চরজন ব্যক্তি শেওলা বাছােইয়ের কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু হয় এ সময় বজ্রপাত হলে লক্ষীখোলা গ্রামের লাকি খাতুন ঘটনাস্থলে মারা যান। ওড়াবুনিয়া গ্রামের মৃত হরিপদ মন্ডলের ছেলে সন্তোষ সানা ও তার স্ত্রী সুভদ্রা সানা এবং ওড়াবুনিয়া গ্রামের ফজিলা খাতুন আহত হয়। সন্তোষ ও ফজিলা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। সুভদ্রা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।