২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটার লতা মণ্ডল ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পান সহ-খেলোয়াড় সোহেলী আক্তারের কাছ থেকে। অভিযোগ অনুযায়ী, স্টাম্পিং বা হিট উইকেট হয়ে যাওয়ার বিনিময়ে তাকে দেওয়া হয়েছিল বড় অঙ্কের টাকার লোভ। পরে বিষয়টি আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটের (এসিইউ) কাছে রিপোর্ট করা হলেও, ঘটনাটি গোপন রাখার চেষ্টা নাকি করেছিলেন মঞ্জুরুল ইসলাম নিজেই।
ফিক্সিং প্রস্তাব ধামাচাপার চেষ্টার অভিযোগ মঞ্জুরুলের বিরুদ্ধে
সবুজবাংলা টিভি ডটকম-
- প্রকাশকাল ০৪:১৩:০৯ এএম, রবিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৫ ৪ পাঠক
জাহানারা বলেন, ‘লতা ভয়েস রেকর্ড করে রেখেছিল। কিন্তু মঞ্জু ভাই তখন ওকে বলেন, এই বিষয়টা আইসিসিকে জানানো লাগবে না। এতে লতা আরও ভয় পেয়ে যায়। আমি পরে উনাকে জিজ্ঞেস করি, কেন বললেন না? উনি বলেন, আমি ওদের বাঁচাতে চাচ্ছি, বুঝিস না? আমি তখনও বুঝিনি, তিনি কেন এমন করছেন।’
ফিক্সিং প্রস্তাবের রহস্যজনক গোপনীয়তা, যৌন হয়রানির অভিযোগ এবং টিম ম্যানেজমেন্টে অনৈতিক আচরণসহ একাধিক বিতর্কে এখন ঘিরে ধরেছে মঞ্জুরুল ইসলামকে।














