ঢাকা ০৬:২১ পিএম, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সবুজবাংলা টিভি ডটকম-
  • প্রকাশকাল ০৪:০২:০০ এএম, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ ৪৯৩ পাঠক
সবুজবাংলা টিভি এর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) প্রথম প্রহরে (ভোর সাড়ে ৬টায়) প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তাদের পর শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। এরপর একে একে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ শ্রদ্ধা জানান।
১৯৭১ সালে আজকের দিনে সৃষ্টি হয়েছে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙার ইতিহাস। ৩০ লাখ শহিদের তাজা রক্ত আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের মানচিত্র ও লাল-সবুজের পতাকা।
পৃথিবীতে এত দাম দিয়ে আর কোনো দেশকে হয়তো পতাকা কিনতে হয়নি। তাইতো বাঙালি স্বপ্ন দেখছে সোনার বাংলা গড়ার। এটি শুধু একটি দেশের স্বাধীনতাই নয়, বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের পরাধীনতার শিকল ভেঙে বের হওয়ার প্রেরণাও বটে।
শুধু তাই নয়, কীভাবে একটি নিরস্ত্র জাতি মনের জোরে অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত একটি বাহিনীকে মাত্র ৯ মাসে হার মানাতে বাধ্য করে, তা সারা বিশ্বে স্থাপিত হয়েছে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত হিসাবে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজারও বঞ্চনা থেকে মুক্তির ইতিহাস, বাংলাদেশের মানুষের আবেগ ও উচ্ছ্বাস। স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্য ছিল দুটি-অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশকাল ০৪:০২:০০ এএম, বৃহস্পতিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) প্রথম প্রহরে (ভোর সাড়ে ৬টায়) প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তাদের পর শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। এরপর একে একে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ শ্রদ্ধা জানান।
১৯৭১ সালে আজকের দিনে সৃষ্টি হয়েছে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙার ইতিহাস। ৩০ লাখ শহিদের তাজা রক্ত আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির মধ্য দিয়ে অর্জিত হয়েছে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের মানচিত্র ও লাল-সবুজের পতাকা।
পৃথিবীতে এত দাম দিয়ে আর কোনো দেশকে হয়তো পতাকা কিনতে হয়নি। তাইতো বাঙালি স্বপ্ন দেখছে সোনার বাংলা গড়ার। এটি শুধু একটি দেশের স্বাধীনতাই নয়, বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের পরাধীনতার শিকল ভেঙে বের হওয়ার প্রেরণাও বটে।
শুধু তাই নয়, কীভাবে একটি নিরস্ত্র জাতি মনের জোরে অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত একটি বাহিনীকে মাত্র ৯ মাসে হার মানাতে বাধ্য করে, তা সারা বিশ্বে স্থাপিত হয়েছে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত হিসাবে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে হাজারও বঞ্চনা থেকে মুক্তির ইতিহাস, বাংলাদেশের মানুষের আবেগ ও উচ্ছ্বাস। স্বাধীনতার মূল উদ্দেশ্য ছিল দুটি-অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তি।