শীতকালে শসা খাওয়ার পরিমাণটা বাড়িয়ে দিলে উপকার হয়। এমনটি বলেছেন স্বাস্থ্য সচেতনরা। কারণ, সারা বছরের সেরা খাবারগুলো পাওয়া যায় এই শীতকালে। বিয়ে, বনভোজন, পর্যটন, চড়ুইভাতি ধরনের সব আয়োজনটা বেশি হয়
শীত মানেই বাজারে সয়লাব ফুলকপি। যদিও এখন সারা বছরই টুকটাক এই সবজির দেখা মেলে। তবে শীতকালীন তথা মৌসুমি ফুলকপি অনন্য। আর রান্নায় ফুলকপি মানেই স্বাদে নতুন মাত্রা। মাছ রান্নায় কয়েক
মশা তাড়ানোর বিভিন্ন উপায় আমাদের জানা থাকলেও মাছি দূর করার কার্যকর উপায়ের অভাবে প্রায়ই পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। খাবার ঢাকনি ছাড়া এক মিনিট রাখলেই মাছি বসে যায়। এছাড়া রান্নাঘরে মাছির উৎপাত
গাছ বরাবরই মানুষের উপকারী বন্ধু। অন্দরসজ্জা ছাড়াও ঘরে লাগানো গাছ আপনার স্বাস্থ্যেরও দেখভাল করে। বাড়িতে গাছপালা থাকলে তা ঘরের পরিবেশকে রাখে অক্সিজেন সমৃদ্ধ, সঙ্গে বায়ু পরিশোধনের কাজও করে। তবে আরামদায়ক
ডিমকে বলা হয় ‘সুপারফুড’। বিভিন্ন খাদ্যগুণ রয়েছে ডিমে। এতে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়। এসব উপাদান একত্রে মিলে ক্লান্তি দূর করে। ডিমের কুসুমে থাকা ফ্যাট চটজলদি শরীরে এনার্জি পুরে
রসুন খাওয়ার পরামর্শ অনেক সময় আমরা পাই। কোন কোন সমস্যা থেকে এই রসুনে মুক্তি পেতে পারি, তা অনেক সময়ই খেয়াল থাকে না। চলুন জেনে নিই প্রতিদিন মাত্র দুই কোয়া রসুন
গরম থেকে শীত পড়া শুরু করলেই নানা রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ। আবহাওয়া পরিবর্তনের এ সময়ে ঠাণ্ডা কিংবা কাশি নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তবে এ সময়ে প্রকৃতির আশীর্বাদ হিসেবে আসে মধু।
প্রকৃতিতে মৃদু হিমেল বাতাস আর ভোরের সবুজ ঘাসে জমা শিশিরবিন্দু জানিয়ে দিচ্ছে শীতের আগমন। শীতকে কেন্দ্র করে ফ্যাশন সচেতন মানুষের মধ্যেও শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। শীতের হিম বাতাসে ফ্যাশন এবং উষ্ণতার
রান্নায় মসলা হিসেবে অনেক সময়ে মেথির দানা অর্থাৎ গোটা মেথি ব্যবহার করা হয়। শুধু মসলা নয়, এটি একটি অত্যন্ত কার্যকরী ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। খেতে একটু তেতো বলে অন্যদের মতো
ঘুম থেকে ওঠার পর দৈনিক ৩-৪ গ্লাস পানি শরীরের রিহাইড্রেশনের জন্য দরকার। ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পানি পান করলে এটি স্মরণশক্তি বাড়াতে ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এছাড়া খালি