গরম থেকে শীত পড়া শুরু করলেই নানা রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ। আবহাওয়া পরিবর্তনের এ সময়ে ঠাণ্ডা কিংবা কাশি নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তবে এ সময়ে প্রকৃতির আশীর্বাদ হিসেবে আসে মধু।
প্রকৃতিতে মৃদু হিমেল বাতাস আর ভোরের সবুজ ঘাসে জমা শিশিরবিন্দু জানিয়ে দিচ্ছে শীতের আগমন। শীতকে কেন্দ্র করে ফ্যাশন সচেতন মানুষের মধ্যেও শুরু হয়েছে প্রস্তুতি। শীতের হিম বাতাসে ফ্যাশন এবং উষ্ণতার
রান্নায় মসলা হিসেবে অনেক সময়ে মেথির দানা অর্থাৎ গোটা মেথি ব্যবহার করা হয়। শুধু মসলা নয়, এটি একটি অত্যন্ত কার্যকরী ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। খেতে একটু তেতো বলে অন্যদের মতো
ঘুম থেকে ওঠার পর দৈনিক ৩-৪ গ্লাস পানি শরীরের রিহাইড্রেশনের জন্য দরকার। ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পানি পান করলে এটি স্মরণশক্তি বাড়াতে ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করে। এছাড়া খালি
ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ত্বকও পরিবর্তন হয়। বড়রা না হয় সেই পরিবর্তনের সাথে মিল রেখে বিভিন্ন সামগ্রী ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু আপনার আদরের সোনামণির ত্বকের যত্নে? শূন্য থেকে ছয়
শ্যাম্পু করলেই চুলের যত্ন হয়ে গেল তা কিন্তু নয়! কন্ডিশনারের প্রয়োজন রয়েছে না? চুলের সৌন্দর্য নির্ভর করে নিয়মিত যত্নের ওপর। আর এক্ষেত্রে কন্ডিশনার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি চুল কোমল রাখে, ভেতর
আজকাল পেটে গ্যাস বা গ্যাস্ট্রিক নেই এমন একজনকেও বোধ হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না! অতিরিক্ত তেলেভাজা ও তেল জাতীয় খাবার, সফট ড্রিংকস, ঝাল খাবার, খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে না খাওয়া, হজমে
প্রকৃতি আমাদের গাছপালা আকারে অনেক ধরনের খাদ্য উপাদান দিয়েছে। মাশরুম তার মধ্যে একটি হলো মাশরুম। বর্তমানে মাশরুমের চাষ হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা রোগ শরীরে বাসা বাধে এই চিন্তা আমাদের
গবেষণা বলছে, পুষ্টিগুণ কম কিন্তু অতিমাত্রায় সুগার আছে এমন খাবার অসুস্থ অবস্থায় খেলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম ব্যাহত হতে পারে। অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় অসুস্থ অবস্থায় অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে
তিন ছেলে নিয়ে শিউলি আছেন মহাঝামেলায়। তার ওপর শাশুড়ি বছর দুয়েক ধরে প্যারালাইজড। ঝক্কি সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় তাকে। কারণ বড় দুই ছেলেকে প্রতিদিন সকালে স্কুলে পাঠাতে হয়। ছোটটিরও
