আমাদের অনেকেরই বেশ পছন্দের খাবার প্রন বল। প্রিয় এই খাবারটি বাড়িতে তৈরি করা যায় খুব সহজে। সেই সহজ রেসিপি আপনাদের জন্য- উপকরণ: চিংড়ি মাছের কিমা ১ কাপ, সয়াসস ২ চা
চাটনি, সালাদ, ফল, জুস, বোরহানি, ফুচকা, রাইতা প্রায় সবারই প্রিয় খাবার। কিন্তু আপনি কি জানেন, এ খাবারগুলোর সঙ্গে আপনার দেহে যাচ্ছে ভয়াবহ টক্সিক উপাদান? হ্যাঁ, এসব খাবারে দেওয়া বিট লবণই এই
সকাল ও বিকেলের নাস্তা নিয়ে বেশ তাড়াহুড়া থাকে অনেকের। তাই সকাল-বিকেলের নাস্তা যত কম ঝামেলায় শেষ করা যায়। পাউরুটির সঙ্গে নোসিলা বা জেলি থাকলে ঝামেলা অনেকটাই কমে। সব বয়সীদের নাস্তা
এই শীতে নিজেকে সুন্দর রাখতে শুধুই ঘি ব্যবহার করুন। তাতেই মিলবে উজ্জ্বল ত্বক, কোমল ঠোঁট আর ঝলঝলে চুল। কীভাবে জেনে নিন ত্বক শীতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, এসময়ে প্রাকৃতিকভাবেই ত্বকে
কাঠকয়লা ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক রাসায়নিক, ময়লা ও টক্সিন বের করে নিশ্ছিদ্র ত্বক পেতে সাহায্য করে। বাড়িতে প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের যত্ন নিতে আপনিও ব্যবহার করে দেখতে পারেন যাদুকরী এই উপাদান। আসুন দেখে
সুস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের কতই না চেষ্টা। ক্যালোরি গুনে গুনে খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম আর অধিক সচেতনরা যা করেন, তা হচ্ছে— ডিমের অমলেট কিংবা সেদ্ধ ডিম থেকে কুসুম সরিয়ে সাদা অংশ খান।
বিশ্বের বিভিন্ন খাবারের মধ্যে স্বাস্থ্যকর হচ্ছে স্যুপ। শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে স্যুপ। এছাড়া পুষ্টিগুণে স্যুপের জুড়ি নেই। তবে স্যুপে ব্যবহৃত উপকরণের ওপর নির্ভর এর পুষ্টিগুণ। শীতের সময় স্যুপ খেতে কম
বাড়িতে টক দই আমরা কমবেশি সবাই বানাতে পারি। কিন্তু মিষ্টি দই নিয়েই যত সমস্যা। দোকান থেকে কেনা দই তো সব সময়েই খান। বাড়িতেও বানিয়ে ফেলতে পারেন একই মানের দই। তাও
কথায় আছে, ‘অ্যান অ্যাপেল আ ডে কিপস ডিজিজ অ্যাওয়ে’। আর এই বাক্যকে একদম ফুল মার্কস দিচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম সারির সব চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদরা। তাইতো সুস্থ থাকার ইচ্ছে থাকলে প্রতিদিন একটি
আমাদের ত্বকে মুখ, পিঠ, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচিল হয়ে থাকে। হঠাৎ ত্বকের ওপর মাংসের যে সামান্য টুকরো দেখা যায় তাই-ই হলো আঁচিল। ক্ষতিকর নাহলেও এটি অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।