স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে অন্যতম উপকারী খাবার হচ্ছে ড্রাই ফ্রুটস। আর এর মধ্যে আমাদের অনেক পরিচিত একটি হচ্ছে কিশমিশ। খালি মুখে বা পানি দিয়ে ভিজিয়ে খাওয়ার পাশাপাশি পোলাও, পায়েসসহ বিভিন্ন রান্নায়
মিষ্টিমুখ করতে আর বাইরের চকলেট খুঁজতে হবে না। ছোট-বড় সবার পছন্দের মিল্ক চকলেট এবার ঘরেই তৈরি হবে। ভাবতেও পারবেন না, কত সহজে যে তৈরি করা যায়। আর এই মজাদার চকলেট
শীতে প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু খেলে ঠাণ্ডা লাগা, কাশির সমস্যা কমে যায়। তবে খেতে হবে আসল-খাঁটি মধু। বাজারে বিশেষ করে আজকাল অনলাইন শপগুলোতে খাঁটি মধু পাওয়া যায় বলে প্রচারণা
প্রতিদিন একটি আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না। এ কথাটি সব সময় বলা হয়, কিন্তু এর পেছনে কী কারণ রয়েছে? চলুন জেনে নেওয়া যাক: ওজন নিয়ন্ত্রণে: ওজন কমাতে উপকারী
ব্রেকফাস্টে রুটি-সবজি খেয়ে একঘেয়েমি লাগে তখন মুখে স্বাদ পরিবর্তন করতে মাঝেমধ্যে আলুর খাস্তা কচুরি বানিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। টিফিনেও খুব জমে যাবে, সকলেরই মন খুশিতে ভরে উঠবে। রইল আলুর খাস্তা কচুরির রেসিপি: উপকরণ:
শীতকালে ত্বকের আনুষঙ্গিক সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে পা ফাটার সমস্যাও প্রকটভাবে দেখা দেয়। শরীরের সমস্ত ভার যেহেতু বহন করে আমাদের পদযুগল, সেক্ষেত্রে বাড়তি একটু যত্ন-আত্তি তো করাই যায়। ঘরে বসেই কোনো
শীত মানে বাজারজুড়ে রংবেরঙের সবজির বাহার। আর সবজি মানবদেহের জন্য খুবই উপকারি এ কথা বলাই বাহুল্য। শীতকালে ফুল ও বাঁধাকপি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের পদ বানানো যায়। তবে কখনো কী বাঁধাকপির রোল
শীত মৌসুমে জনপ্রিয় একটি পিঠা হচ্ছে চুইপিঠা। অনেকে আবার মায়ের হাতে কাটা সেমাই পিঠাও বলে থাকেন। তবে নাম যেটিই হোক না কেন রান্নার পদ্ধতি ঠিক থাকলে সুস্বাদু হয় খেতে। চিনির চেয়ে খেজুরের
বৈরী আবহাওয়া ত্বকের জন্য বয়ে আনে নানান ধরনের সমস্যা। হতে পারে বিভিন্ন রোগও। এই সময়ে শরীরে প্রয়োজন পরে একটু বাড়তি যত্নের। তাই সুস্থ থাকার জন্য ঋতুর এ পরিবর্তনে নিজেকে মানিয়ে
পালং শাকের রয়েছে অনেক খাদ্যগুণ। ভিটামিন ‘ডি’ ছাড়া বাকি সব ভিটামিনই এতে রয়েছে। বিশেষ করে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন ‘ই’ এবং ভিটামিন ‘সি’র উৎস পালং শাক। প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, আয়রনসহ বেশকিছু